চাহিদা বাড়ছে, দাবি ‘ডায়মন্ড কোস্টাল প্লাস’ সিমেন্ট কোম্পানির

উপকূলীয় এলাকায় স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে লবণাক্ততা প্রতিরোধক বিশেষায়িত সিমেন্ট ‘ডায়মন্ড কোস্টাল প্লাস’ ব্যবহারে গ্রাহকদের আগ্রহ বাড়ছে বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।

চট্টগ্রাম ব্যুরোবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 7 August 2017, 04:06 PM
Updated : 7 August 2017, 04:44 PM

বিশেষায়িত এ সিমেন্টের বাজারজাতকরণের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়।

নগরীর স্ট্র্যান্ড রোডে ডায়মন্ড সিমেন্টের কর্পোরেট কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হাকিম আলী।

অন্যদের মধ্যে প্রতিষ্ঠানের মহাব্যবস্থাপক (অর্থ) এবিএম কামাল উদ্দিন, উপ-মহাব্যবস্থাপক (সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং) আবদুর রহিম, উপ- মহাব্যবস্থাপক(ফিন্যান্স) মনির আহমেদ, সহকারী মহাব্যবস্থাপক (ফিন্যান্স) এম এ হান্নান, ব্যবস্থাপক (মার্কেটিং) মো. কামরুজ্জামান, গোলাম মোস্তফা চৌধুরী ও দীপ্তিমান দাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বলা হয়- জলবায়ু পরিবর্তনে ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঝুঁকির মুখে থাকা দেশের উপকূলের জন্য গত বছরের অগাস্টে দেশে প্রথমবারের মতো লবণাক্ততা প্রতিরোধক বিশেষায়িত এ সিমেন্ট বাজারজাত করে ডিসিএল।

‘ডায়মন্ড কোস্টাল প্লাস’ সিমেন্ট বাজারে প্রচলিত সিমেন্টগুলোর চেয়ে কংক্রিটে লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ ঠেকানো,আর্দ্রতা ও ক্ষয়রোধে অনেক বেশি কার্যকর বলে সোমবার প্রতিষ্ঠানটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বেশি শক্তির এই সিমেন্ট ক্লোরাইড ও সালফেটের আক্রমণ থেকে নিজেকে দীর্ঘসময় ধরে সুরক্ষিত রাখতে সক্ষম হওয়ায় উপকূলীয় রুক্ষ জলবায়ুর মধ্যেও স্থাপনা হয় ‘টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী’।

অনুষ্ঠানে হাকিম আলী বলেন, “গত এক বছরে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। এখন উপকূলীয় অঞ্চলে বড় ধরনের সব কনক্রিট ফাউন্ডেশন, বাঁধ, জেটি, আশ্রয় কেন্দ্র ও জলাধারের সঙ্গে ঘর-বাড়ি তৈরিতেও ‘ডায়মন্ড কোস্টাল প্লাস’ ব্যবহার হচ্ছে। পাশাপাশি অনেক বেশি শক্তি ও কার্যকারিতার জন্য সমতল এলাকার সেতু, কালভার্ট, সুউচ্চ ভবন এবং ফ্লাইওভারের মতো বড় স্থাপনাগুলোতেও এটি ব্যবহার হচ্ছে।