এর আগে সোমবার সকাল থেকেই বন্দরের বিভিন্ন কার্যক্রম ধাপে ধাপে বন্ধ হতে থাকে।
দুপুরের মধ্যে বন্দরের জেটিতে এবং বহির্নোঙরে থাকা জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানামা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বন্দরের জেটিতে থাকা সবগুলো বড় আকারের পণ্যবাহী জাহাজ (মাদার ভেসেল) বহির্নোঙরে নেওয়ার কাজ শুরু হয় সকাল থেকেই। বিকালের মধ্যে সব জাহাজ সরিয়ে নেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বন্দরে জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানামা এবং পণ্য ডেলিভারিসহ সব ধরনের কাজ বন্ধ করা হয়েছে।
১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলার পর বন্দরের নিজস্ব সর্তকর্তা সংকেত অ্যালার্ট-৪ জারি করা হয়েছে জানিয়ে ওমর ফারুক বলেন, এটাই বন্দরের সর্বোচ্চ সর্তকর্তা সংকেত।
চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিগুলোতে মোট ২৪টি মাদার ভেসেল ছিল। এগুলো বহির্নোঙরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
বন্দরের বহির্নোঙরে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১২৭টি জাহাজ অবস্থান করছে জানিয়ে সচিব ফারুক বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়ার পর বন্দরের জেটিগুলোতে বাইরে থেকে আর কোনো শ্রমিক প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।