বৃহস্পতিবার নগরীর জামালখানের ডা. এম এ হাশেম চত্বরে নগরীর সৌন্দর্য বর্ধনের অংশ হিসেবে নির্মিত একটি ফোয়ারার উদ্বোধনীতে এ ঘোষণা দেন সিটি মেয়র।
তিনি বলেন, শুধুমাত্র জামালখান নয়, পর্যায়ক্রমে নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডকে সৌন্দর্য বর্ধনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
গ্রিন ও ক্লিন সিটি নগরবাসীর প্রত্যাশা জানিয়ে নাছির বলেন, “আমরা ইতোমধ্যে ডোর টু ডোর বর্জ্য সংগ্রহের অংশ হিসেবে বিন বিতরণ শুরু করেছি।
“বিন বিতরণ শেষ হলে আমরা বর্জ্য সংগ্রহ শুরু করব। নগরীতে কোনো ডাস্টবিন থাকবে না। চলতি বছরের মধ্যে আমরা চট্টগ্রাম শহরকে ডাস্টবিনমুক্ত করব।”
সিটি মেয়র তার ঘোষণার বাস্তবায়নে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করেন।
চট্টগ্রাম-০৯ আসনের সংসদ সদস্য জিয়া উদ্দিন বাবলুর নিজস্ব অর্থায়নে ফোয়ারাটি নির্মাণ করা হয়। এটি নির্মাণে খরচ হয়েছে ১৪ লাখ টাকা।
অনুষ্ঠানে দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক বলেন, চট্টগ্রাম নগরীকে একটি সুন্দর নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
“শুধুমাত্র সিটি করপোরেশন চাইলে এ নগরী সুন্দর হবে না। সেজন্য নগরবাসীকে সচেতন হতে হবে। শহরটাকে নিজেদের দায়িত্বে পরিষ্কার রাখতে হবে।”
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সাংসদ জিয়া উদ্দিন আহমদ বাবলু বলেন, “আমাদের নেওয়ার কিছু নেই। আমরা চট্টগ্রামবাসীকে কিছু দিতে চাই।”
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন উপস্থিত ছিলেন।