এ মামলার অপর দুই আসামি শিবির ‘ক্যাডার’ মো. নাছির ওরফে গিট্টু নাছির এবং মো. ফয়েজ মুন্না ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হওয়ায় ২০১৭ সালে তাদের এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আনোয়ারুল আলম ওরফে এম এ আলম (৪০) বাকলিয়া ওয়ার্ড জামায়াতের আমির ও নগর জামায়াতের আইন-আদালত বিষয়ক সম্পাদক।
বাকলিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ মহসিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, আনোয়ারুল আলমের বিরুদ্ধে নগরীর বাকলিয়া, চকবাজার ও কোতোয়ালী থানায় ১০টি নাশকতার মামলা আছে। তার ইন্ধনে বাকলিয়ায় বিভিন্ন সময় নাশকতার ঘটনা ঘটে।
“তিনি অনেকদিন ধরে পলাতক ছিলেন। বিকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গুলজার মোড় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।”