এরমধ্যে মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার দক্ষিণ সোনা পাহাড় এলাকা থেকে চারটি সোনার বারসহ একজন এবং বাঁশখালীর শিলকুপ থেকে বন্দুকসহ এক শিবিরকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার বাকিরা বিভিন্ন মামলার আসামি বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
জোরারগঞ্জ থানার পরিদর্শক আনোয়ার উল্লাহ জানান, শনিবার রাতে দক্ষিণ সোনা পাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে চট্টগ্রাম থেকে চুয়াডাঙ্গাগামী একটি বাসে তল্লাশি চালিয়ে সোনার বারসহ মো. জাহাঙ্গীর আলম নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জাহাঙ্গীরের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারীর পূর্ব ফটিকা ইউনিয়নে। তিনি নিজেকে গরু ব্যবসায়ী বলে পুলিশের কাছে পরিচয় দেন।
পরিদর্শক আনোয়ার বলেন, “জাহাঙ্গীর পুলিশকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছে। স্বর্ণের বিনিময়ে চুয়াডাঙ্গা থেকে গরু আনার কথা জানিয়েছে সে।”
বাঁশখালীতে একটি একনলা বন্দুক ও দুটি কার্তুজসহ গ্রেপ্তার যুবকের নাম আব্দুল মোমেন (২২)। তার বাড়ি উপজেলার পূর্ব চাম্বল এলাকায়।
বাঁশখালী থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার জানিয়েছেন, মোমেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মী। নাশকতার মামলায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।