তবে আতঙ্কিত হওয়ার মতো কোনো অবস্থা তৈরি হয়নি বলেও তাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে।
রোববার চট্টগ্রামের তিনটি রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা- সিইপিজেড, কর্ণফুলী ইপিজেড ও কোরিয়ান ইপিজেড’র বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ পরামর্শ দেওয়া হয়।
“বৈঠকে চট্টগ্রামের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন থাকতে বলা হয়েছে।”
কোনো বিদেশি নাগরিক তাদের চলাফেরায় নিরাপত্তার জন্য পুলিশের সহায়তা চাইলে তাদের সবধরনের সহায়তা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
প্রয়োজনে শিল্পাঞ্চল এলাকায় পুলিশ টহলও জোরদার করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বলে জানান শিল্প পুলিশ কর্মকর্তা তোফায়েল।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর ঢাকার গুলশানে ইতালীয় এনজিওকর্মী চেজারে তাভেল্লাকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়। আর শনিবার সকালে রংপুরে একই কায়দায় খুন করা হয় জাপানি নাগরিক কুনিও হোশিকে।
শিল্প পুলিশের হিসেব মতে চট্টগ্রামের তিনটি ইপিজেডসহ প্রায় দেড় শতাধিক আরএমজি (পোশাক কারখানা) ও নন আরএমজি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৬৮৮ জন বিদেশি নাগরিক কর্মরত আছেন।