বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (সিসিসি) কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ হয়।
পরে সিসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আবদুর রহিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৈঠকে আলোচনার সব বিষয়ে জানানো হয়।
বৈঠকে মেয়র নাছির বলেন, চট্টগ্রাম একটি গুরুত্বপূর্ণ নগরী। এখানে সমুদ্র বন্দরসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের অপার সম্ভাবনা রয়েছে।
“চট্টগ্রাম বন্দরের বহুমাত্রিক ব্যবহার বাড়ানো গেলে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও গতিশীল হতে পারে। বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় আছে।”
“চট্টগ্রামে এসে আমি অভিভূত,” বলা হয়েছে বার্নিকাটকে উদ্ধৃত করে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে বার্নিকাট বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সুদক্ষ নেতৃত্বের কারণে বহু বছর ধরে ভারতের সাথে বিদ্যমান স্থল সীমান্ত বিষয়ে শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়েছে, যা যুগান্তকারী।”
রাষ্ট্রদূত রোহিঙ্গা প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি সাগরপথে বিদেশে পাড়ি দেওয়া নিয়ে চট্টগ্রামের মানুষের অবস্থান মেয়রের কাছে জানতে চান।
এ বিষয়ে মেয়র নাছির বলেন, “চট্টগ্রাম শহরে কোনো রোহিঙ্গা শরণার্থী নেই। আর সাগরপথে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিদেশে যেতে নগরীর কোনো বাসিন্দা আগ্রহী নয়।”
বৈঠকে সিসিসির প্যানেল মেয়র হাসান মাহমুদ হাসনী ও জোরায়রা নার্গিস খান, কাউন্সিলর শফিউল আলম ও হাসান মুরাদ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিয়া শিরিন ও মেয়রের একান্ত সচিব মঞ্জুরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতকে সিসিসির পক্ষ থেকে ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে স্বাগত জানানো হয়।