বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ ও পরের ম্যাচে ৪৯ রান দেন আজমল। দুই ম্যাচে মাত্র একটি উইকেট নেন তিনি।
আজমলের ওপর আস্থা থাকার কথা জানিয়ে মুশতাক বলেন, “সে একজন লড়াকু। সবাই যখন ভেবেছিল পারবে না, তখন সে ফিরে এসেছে। গত ২০ বছর ধরে সে যেভাবে বল করছিল, তা তাকে পাল্টাতে হয়েছে। সে হয়তো সাফল্য পায়নি, তবে আমি জানি, পরের ম্যাচগুলোতে ভালো বল করার ব্যাপারে সে আত্মবিশ্বাসী।”
নিষিদ্ধ হওয়ার আগে পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণের মূল অস্ত্র ছিলেন আজমল। এখন পর্যন্ত ৩৫ টেস্টে ১৭৮ ও ১১৩ ওয়ানডেতে ১৮৪ উইকেট নেয়া এই স্পিনার স্বরূপে ফিরতে পারবেন কী না জানতে ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আছেন মুশতাক।
“(আগের মতো কার্যকর হতে পারবে কী না) সময়ই তা বলতে পারবে। সে আত্মবিশ্বাসী। যদিও এখনো বৈচিত্র্য ফিরে পায়নি, তবে নেটে সে কঠোর পরিশ্রম করছে।”
সাবেক লেগস্পিনার মুশতাকের বিশ্বাস, উইকেট পেতে থাকলে আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন আজমল।
“আমি তার গতিতে খুশি। বৈচিত্র্য ফিরে পেরে সে কঠোর পরিশ্রম করছে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেই এটা করা কঠিন। অবশ্যই বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা স্পিনের বিপক্ষে ভালো। আমি আজমলকে নিয়ে খুশি।”
প্রথম ম্যাচে ৭৯ রানে ও পরের ম্যাচে ৭ উইকেটে হেরে তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে আছে পাকিস্তান।