ওয়ানডে ক্যারিয়ারে বাংলাদেশের এই মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যানের এটি তৃতীয় শতক।
১৩টি চার ও দুটি ছয়ে ৬৯ বলে শতকে পৌঁছান মুশফিক, যা বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানের তৃতীয় দ্রুততম।
টস জিতে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ শুরুটা ভালো করলেও মাঝে রানের গতি কমে যায়। সৌম্য সরকার ও মাহমুদউল্লাহ আউট হওয়ার পর এক পর্যায়ে রান তোলার গড় সাড়ে তিনে নেমে যায়।
এরপরই তামিমের সঙ্গে জুটি বেধে রানের গতি বাড়ানোয় মনোযোগ দেন মুশফিক। তিনি সফলও হন। ৬টি চারে ৪২ বলে অর্ধশতক পূরণ করেন মুশফিক।
অর্ধশতক পাওয়ার পর যেন আরও চওড়া হয়ে ওঠে তার ব্যাট। শতকে পৌঁছাতে এরপর ২৭ বল নেন তিনি। এর মধ্যেই ৭টি বাউন্ডারি ও দুটি ওভার বাউন্ডারি মারেন তিনি।
৪৩তম ওভারে ৮০ রান থেকে নব্বইয়ের ঘরে পৌঁছান মুশফিক। বিশ্বের অন্যতম সেরা অফস্পিনার সাইদ আজমলের ওভারটিতে অসাধারণ দুটি ছক্কা মারেন তিনি।
৭৭ বলে ১০৬ রান করে ওয়াহাব রিয়াজের বলে আউট হওয়ার আগে তৃতীয় উইকেট জুটিতে তামিমের সঙ্গে ১৭৮ রান তোলেন মুশফিক। যে কোনো উইকেটে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি।
এরপর সাকিব আল হাসানের সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ৫০ রান তোলেন বাংলাদেশের নির্ভরযোগ্য এই ব্যাটসম্যান।