যে কোনো খেলায় অস্ট্রেলিয়া-নিউ জিল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার উত্তেজনা বোঝাতে সাউদি বলেন, “এটা অনেক বিশাল।”
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আগামী রোববার একাদশ আসরের শিরোপা লড়াইকে সামনে রেখে শুক্রবার সাউদি জানান, অনেকে তাদেরকে ‘ছোট ভাই’ মনে করলেও কিউইরা অন্যান্য ক্রীড়াতেও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে ভালো লড়াই করে।
তিনি দাবি করেন, গত কয়েকটা বছর অস্ট্রেলিয়া নিউ জিল্যান্ডের ওপর আধিপত্য করছে কিন্তু কিউইরাও আস্তে আস্তে দৃশ্যপটের পরিবর্তন করছে।
টানা আট জয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে নিউ জিল্যান্ড। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া ছয়টি জয় পেয়েছে। তবে ক্লার্ক-ওয়াটসনরা ফাইনাল খেলবেন নিজেদের মাঠে। অস্ট্রেলিয়াকে তাই শ্রদ্ধা করার কথাও জানান সাউদি।
বিশ্বকাপের একাদশ আসরের সহ-আয়োজক নিউ জিল্যান্ড এই আসরে প্রথমবারের মতো দেশের বাইরে খেলতে যাচ্ছে। তবে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তাদের সর্বশেষ ম্যাচের অভিজ্ঞতা সুখের। ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়াকে এ মাঠে ছয় উইকেটে হারিয়েছিল কিউইরা।
ফাইনালের ভেন্যুর আকার নিয়ে কথা হচ্ছে অনেক। মেলবোর্নের বড় মাঠে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দল বিপদে পড়তে পারে বলেও মন্তব্য করছেন কেউ কেউ। তবে সাউদি জানান, এসব নিয়ে মোটেও চিন্তিত নন তারা।
কিউই এই পেসার বলেন, “যদিও নিউ জিল্যান্ডের মাঠ ছোট, আমাদের কয়েকটা বড় মাঠও আছে। আমরা মাঠের (মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড) আকার নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নই।”