বৃহস্পতিবার নেলসনের স্যাক্সটন ওভালে স্কটল্যান্ডের দেয়া ৩১৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয়ের পর তামিম বলেন, “এটা পুরোপুরি দলীয় প্রচেষ্টায় জয় ছিল। হয়তো আমি রান সবচেয়ে বেশি করেছি। কিন্তু আমি মনে করি, মুশফিক, মাহমুদুল্লাহ, সাকিব, সাব্বির সবারই ইনিংসই সমান গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের দেওয়া ৩১৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৪ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ১৫৪ রানের দারুণ ইনিংস খেলেছিলেন তামিম। এবারও ৯৫ রানের চমৎকার ইনিংস খেলে পথ দেখান এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যানই।
“আমাদের মতো দলের একজন-দুইজন ভালো করলে এতো বড় লক্ষ্য তাড়া করা সম্ভব হয় না। আমাদের তিন-চার জনের পারফরম করতে হয়, যেটা আজকে হয়েছে। এটা পুরোপুরি দলীয় প্রচেষ্টা ছিল।”
বিশ্বকাপে এর আগে কখনও তিনশ’ রান না করা বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় ১১ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।
তামিম বলেন, “তাড়া করতে নামার আগে আমাদের একটা ‘টিম মিটিং’ হয়েছিল। সেখানে কোচ আমাদের বলেছিলেন, রানের কথা চিন্তা না করতে। প্রথমে ব্যাট করলে যেমন খেলতাম, সেভাবে ব্যাট করতে বলেছিলেন তিনি।”
তামিম জানান, সহায়ক উইকেটে ব্যাটিং দারুণ উপভোগ করেন তারা। তিনি বলেন, “আমরা উইকেটে থাকাটা উপভোগ করছিলাম। উইকেট দারুণ ছিল, আউটফিল্ড খুব দ্রুত ছিল। আমাদের বেশি কিছু করতে হয়নি। টাইমিং ঠিক হলে বল উড়ছিল।”