শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় আশরাফ বলেন, “হাফিজ ও আজমলকে বিশ্বকাপের বাইরে রাখার চেষ্টা করতেই ভারত তাদের প্রভাব কাজে লাগিয়েছে বলে বিশ্বাস করি আমি।”
সম্প্রতি নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে চলাকালে হাফিজের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন আম্পায়াররা। এরপর লাফবরোতে ২৪ নভেম্বর হাফিজের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে পরীক্ষার পর আইসিসি তাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বল করা থেকে নিষিদ্ধ করে।
এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে একই কারণে পাকিস্তানের সেরা স্পিনার আজমলের বোলিং নিষিদ্ধ করে আইসিসি। দুজনই এখন ফেরার চেষ্টায় আছেন।
অনানুষ্ঠানিক পরীক্ষার জন্য হাফিজ ও আজমলকে আইসিসি অনুমোদিত ভারতের চেন্নাইয়ের গবেষণাগারে পাঠাতে চাইছে পিসিবি।
পিসিবির এই সিদ্ধান্তে আপত্তি আছে আশরাফের।
“তাদের চেন্নাই পাঠিয়ে কোনো লাভ নেই...। হাফিজ বা সাইদকে ভারতে পাঠানোর মানে হচ্ছে কাউকে ক্ষুধার্ত সিংহের খাচায় পাঠানো এবং এরপর আশা করা যে, তারা কোনো ক্ষতি ছাড়াই ফিরে আসবে।”
ভারতের পরিবর্তে হাফিজ আর আজমলকে অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর পরামর্শ দেন আশরাফ।