শুক্রবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সাকিব যখন ক্রিজে আসেন তখন ভীষণ চাপে বাংলাদেশ। ৩১ রানে বিদায় নেন তামিম ইকবাল, এনামুল হক ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
মুমিনুল হককে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে দ্রুত রান তুলতে থাকেন সাকিব। মুমিনুলের বিদায়ের পর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে দলকে এগিয়ে নিতে থাকেন বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক।
টাফাজওয়া কামুনগোজির বলে এক রান নিয়ে শতক পূর্ণ করেন সাকিব। ৯৫ বলে তিন অঙ্কে পৌছতে ১০টি চার মারেন দেশের সেরা এই ক্রিকেটার।
শতকে পৌঁছানোর পর বেশিক্ষণ টেকেননি সাকিব। ৯৯ বলে ১০১ রান করে বিদায় নেন এই অলরাউন্ডার। তার দৃঢ়তায় ৭ উইকেটে ২৮১ রানের বড় সংগ্রহ দাঁড় করায় বাংলাদেশ।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শতকের রেকর্ড আগে থেকেই ছিল সাকিবেরই। তামিম ইকবাল ও শাহরিয়োরের নাফীসের শতক চারটি করে।
আইসিসি ওয়ানডে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে এখন তিন নম্বরে থাকা সাকিব সর্বশেষ শতক পেয়েছিলেন ২০১০ সালের ১৪ অক্টোবর, নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এটি সাকিবের তৃতীয় শতক। ২০০৯ সালে তাদের বিপক্ষে বুলাওয়ায়ো ও ঢাকায় শতক পেয়েছিলেন তিনি।
সাকিবের অন্য শতক দুটি কানাডা ও পাকিস্তানের বিপক্ষে।