বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বিসিবি জানায়, শুক্রবার বিকেল পাঁচটা বিশ মিনিটে বাংলাদেশে পৌঁছবে জিম্বাবুয়ে দল।
২০০৪/০৫ মৌসুমে বাংলাদেশে শেষ টেস্ট খেলেছিল জিম্বাবুয়ে। ২০০৫ সালের জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে অতিথিদের হারিয়ে প্রথম টেস্ট জয়ের স্বাদ পেয়েছিল বাংলাদেশ। পরে ঢাকা টেস্ট ড্র হওয়ায় প্রথম সিরিজও ঘরে তুলে স্বাগতিকরা।
জিম্বাবুয়ে বাংলাদেশে সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজ খেলেছিল ২০১০ সালে। সেবার বাংলাদেশ জিতেছিল ৩-১ ব্যবধানে।
তবে জিম্বাবুয়ের মাঠে সর্বশেষ দুটি ওয়ানডে সিরিজেই হারে বাংলাদেশ। আর ২০১১ সালে একমাত্র টেস্টে হারের পর গত বছর দুই টেস্টের সিরিজ ১-১ ব্যবধানে ড্র করে তারা।
টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে একটি তিন দিনের ম্যাচ খেলবে জিম্বাবুয়ে। ম্যাচ শুরু হবে ২০ অক্টোবর।
২৫ অক্টোবর মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হবে প্রথম টেস্ট। ৩০ অক্টোবর খুলনা পৌঁছাবে জিম্বাবুয়ে ও বাংলাদেশ দল।
৩ নভেম্বর শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে শুরু হবে দ্বিতীয় টেস্ট। প্রায় দুই বছর পর টেস্ট ম্যাচ হবে এই ভেন্যুতে। ২০১২ সালে হওয়া এই মাঠের একমাত্র টেস্টে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
৮ নভেম্বর চট্টগ্রামে পৌঁছবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে দল।
১২ নভেম্বর জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শুরু হবে তৃতীয় ও শেষ টেস্ট। ১৯ নভেম্বর একটি ওয়ানডে প্রস্তুতি ম্যাচ রয়েছে।
২১ ও ২৩ নভেম্বর জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে হবে প্রথম দুটি ওয়ানডে। ২৪ নভেম্বর দুটি দলই ফিরবে ঢাকায়।
২৬ ও ২৮ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে সিরিজের শেষ তিনটি ওয়ানডে।