ওই চার খেলোয়াড়ের সবাইকে তাদের চার মাসের বেতনের ২৫ শতাংশ করে জরিমানা গুণতে হবে। অগাস্ট থেকে চার মাস পর্যন্ত তাদের এই জরিমানা দিতে হবে। চার মাস পর আবার তাদের ফিটনেস পরীক্ষা করা হবে।
গত মে-জুনে লাহোরে মাসব্যাপী ক্যাম্পে ফিটনেসের মানদণ্ড ঠিক করে দিয়েছিল জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি (এনসিএ)।
ফিটনেসকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। তারই অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে যোগ হয় নতুন এই ধারা।
গত ৬ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২৮ ক্রিকেটারের ফিটনেস পরীক্ষা করা হয়। ৩১ ক্রিকেটারকে ডাকা হলেও শহীদ আফ্রিদি, নাসির জামশেদ ও ওয়াহাব রিয়াজ ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিত ছিলেন।
জামশেদ ও রিয়াজ অবশ্য এখনও তাদের ফিটনেস পরীক্ষা দেননি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ টি-টোয়েন্টিতে লাহোর লায়ন্সের হয়ে খেলতে বর্তমানে ভারতে আছেন তারা দুই জন।
ফিটনেস ধরে রাখতে পারলে অবশ্য বোনাসও দেয়া হয় খেলোয়াড়দের। সে হিসেবে পাঁচ জন খেলোয়াড়কে পুরস্কার দিয়েছে বোর্ড। শান মাসুদ ও উমর আমিনকে তাদের বেতনের ১৭.৫ শতাংশ বোনাস দিয়েছে পিসিবি। আর মিসবাহ-উল-হক, আহমেদ শেহজাদ ও বিলওয়াল ভাটিয়াকে বেতনের ১০ শতাংশ বোনাস দেয়া হয়।
অগাস্ট থেকে চার মাস পর্যন্ত প্রতি মাসের বেতনের উপর এই বোনাস পাবেন ওই পাঁচ ক্রিকেটার।