আইসিসির ক্রিকেট মহা-ব্যবস্থাপক জিওফ অ্যালারডাইস বিবিসি স্পোর্টকে জানান, নতুন এই প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা এখন তৃতীয় ও শেষ পর্যায়ে আছে।
সম্প্রতি পাকিস্তানের অফস্পিনার সাইদ আজমল অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের কারণে নিষিদ্ধ হন। পরীক্ষা করে দেখা গেছে, আজমলের কোনো ডেলিভারিই বৈধ ছিল না।
গত এক বছরে অবৈধ অ্যাকশনের কারণে নিষিদ্ধ হয় শ্রীলঙ্কার সচিত্রা সেনানায়েকে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের শেন শিলিংফোর্ড ও নিউ জিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসনের বোলিং।
বাংলাদেশের সোহাগ গাজী ও আল আমিন হোসেনের সঙ্গে অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের সন্দেহের তিরে বিদ্ধ হন জিম্বাবুয়ের প্রসপার উতসেয়া। তাদের এখন আইসিসির অনুমোদিত কেন্দ্রে পরীক্ষা করাতে হবে।
নিয়ম অনুযায়ী, বল ডেলিভারি দেয়ার সময় বোলাররা তাদের কনুই ১৫ ডিগ্রির বেশি বাঁকাতে পারবেন না।
তবে এই প্রযুক্তি উন্নয়নকারীদের মূল চ্যালেঞ্জটা হবে বোলারের বাহুতে সেন্সর বসানো নিয়ে। এছাড়া সেন্সরটি থেকে উপাত্ত কত দ্রুত নেয়া উচিত বা নেওয়া যাবে তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।