প্রথম ম্যাচ ড্র হওয়ার পর লর্ডসে ঐতিহাসিক জয় ছিনিয়ে নেয় ভারত। ১৯৮৬ সালের পর ক্রিকেটের মক্কায় সেটিই ছিল দেশটির প্রথম জয়। ২০১১ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের পর এটাই ছিল দেশের বাইরে তাদের প্রথম জয়।
দেশের বাইরে ১৫ টেস্টের জয়খরা কাটানোর পর উচ্ছ্বাসে ভেসে গেলেও তার পরের তিন টেস্টে সাউথহ্যাম্পটনে ২৬৬ রান, ম্যানচেস্টারে ইনিংস ও ৫৪ রানে এবং ওভালে ইনিংস ও ২৪৪ রানের তিনটি বড় পরাজয়ে চিত্রটা পুরোপুরি পাল্টে গেছে। এর মধ্যে শেষ দুই ম্যাচ তারা হারে আড়াই দিনে।
হার নয়, যেভাবে ধোনির দল আত্মসমর্পন করেছে, তাকে অনেক পত্রিকাতেই ক্রিকেট লেখকরা ‘হতাশাজনক’ বলেছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এক নিবন্ধে বলা হয়েছে অধিনায়ক হিসেবে ধোনি তার কার্যকারিতার চেয়ে অনেক বেশি সময় টিকে আছেন।
ভারতে ক্রিকেট অনেকটা ধর্মের মতোই। ধোনির পদত্যাগের এই দাবিতে মনে হচ্ছে তাকে কোটি কোটি মানুষের আরাধনা করার দিন বুঝি ফুরিয়েছে।