গত ১৭ অগাস্ট দক্ষিণ আফ্রিকায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল। বেনোনিতে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা আমন্ত্রিত একাদশের সঙ্গে খেলেছে তিন দিনের ম্যাচ। মঙ্গলবার প্রস্তুতি নিয়ে দলের তৃপ্তির কথা জানালেন ইমরুল কায়েস।
“যেহেতু এক সপ্তাহ আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় এসেছি আমরা, প্রস্ততি ম্যাচও খেলেছি, সবকিছু মিলিয়ে ভালো প্রস্তুতি হয়েছে। প্রস্তুতি ম্যাচটি থেকে আশা করি সবার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়েছে। প্রস্তুতি তাই বেশ ভালো।”
“রান যেখানেই করি না কেন, আত্মবিশ্বাস বাড়ে। বাংলাদেশে রান করি বা এখানে, নিজের কাছে ভালো লাগে। আশা করি ভালো কিছু হবে।”
পচেফস্ট্রুমের এই মাঠে ওয়ানডে হয়েছে ১৮টি, তবে টেস্ট মাত্র একটি। ২০০২ সালে সেই টেস্টেও দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিপক্ষ ছিল বাংলাদেশ। তিন দিনেই ইনিংস ব্যবধানে হেরেছিল সেই বাংলাদেশ। শুধু সেই ম্যাচ নয়, ২০০২ ও ২০০৮ মিলিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় চার টেস্টের সবকটিতেই ইনিংসে হেরেছে বাংলাদেশ।
তবে সে সময়ের দলের সঙ্গে এখনকার দলের তফাত অনেক। গত দেড়-দুই বছরে টেস্টেও ধারাবাহিক উন্নতির প্রমাণ রেখেছে মুশফিকুর রহিমের দল। এবার দক্ষিণ আফ্রিকার কঠিন কন্ডিশনে সেই ধারা অব্যাহত রাখার চ্যালেঞ্জ।