এদিন শুরু থেকেই বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান করেছেন ধাওয়ান। ৩১ রানে অবশ্য বেঁচে গেছেন স্লিপে ক্যাচ দিয়েও। তাতে দমে না নিয়ে খেলে গেছেন শট।
লাঞ্চের সময় রান ছিল ৭৮ বলে ৬৪। লাঞ্চ আর চা-বিরতির মাঝের সেশনে করলেন ৯০ বলে ১২৬! ছাড়িয়ে গেলেন পলি উমরিগরকে।
১৯৬২ সালে পোর্ট অব স্পেনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৭২ রানের অপরাজিত ইনিংসটির পথে এক সেশনে উমরিগর করেছিলেন ১১০ রান। টেস্টের দ্বিতীয় সেশনে ভারতের হয়ে সেটিই এতদিন ছিল ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ।
সব দেশ মিলিয়েও দ্বিতীয় সেশনে ধাওয়ানের চেয়ে বেশি রান করেছেন কেবল আর তিন জন।
১৯৩৩ সালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৩৬ রানের বিখ্যাত সেই ইনিংসের পথে ইংল্যান্ডের ওয়ালি হ্যামন্ড দ্বিতীয় সেশনে করেছিলেন ১৫০ রান।
ধাওয়ান অল্পের জন্য ছুঁতে পারেননি স্ট্যান ম্যাককেবকে। ১৯৩৮ অ্যাশেজের ট্রেন্ট ব্রিজ টেস্টে এই অস্ট্রেলিয়ান গ্রেট ২৩২ রানের অসাধারণ ইনিংসের পথে দ্বিতীয় সেশনে করেছিলেন ১২৭ রান।
১৬৮ বলে ১৯০ করে ধাওয়ান আউট হয়েছেন চা-বিরতির তিন মিনিট আগে। রেকর্ড গড়েছেন, টেস্টে নিজের সর্বোচ্চ রানও করেছেন। কিন্তু ফসকে গেছে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি।
এক সেশনে সেঞ্চুরি এই নিয়ে ক্যারিয়ারে দুবার করলেন ধাওয়ান। অভিষেকে টেস্টে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়া ইনিংসটায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এক সেশনে করেছিলেন ১০৬ রান। মোহালিতে সেটিও ছিল দ্বিতীয় সেশন।