বাঁহাতি পেসার মিচেল স্টার্ক না থাকলেও অস্ট্রেলিয়ার পেস আক্রমণ বেশ শক্তিশালী। জশ হেইজেলউড, প্যাট কামিন্স, জেমস প্যাটিনসনরা তুলতে পারেন গতির ঝড়। তবে প্রতিপক্ষের শক্তি-সামর্থ্য নিয়ে ভাবছে না বাংলাদেশ। বাঁহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ইমরুল জানান, তাদের সম্পূর্ণ মনোযোগ নিজেদের সেরাটা দেওয়ার দিকেই।
“আন্তর্জাতিক সব দলেরই একটা ভালো পেস বোলিং ইউনিট থাকে, অস্ট্রেলিয়ারও আছে। কাদের কেমন পেস বোলিং আক্রমণ- এখন এটা নিয়ে কেউ চিন্তা করে না। আমার মনে হয়, বাংলাদেশ এখন পেস বল ভালো খেলে এবং সবাই ভালোভাবেই সামলায়।”
গত অক্টোবরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টেস্ট জয় আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে ইমরুলদের।
“ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার আগে ভেবেছিলাম অনেক কঠিন হবে। কারণ, ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেটের (অন্যতম) সেরা দল। যখন ওদের বিপক্ষে খেলা শুরু করেছি তখন আমরা বুঝেছি পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, কী হচ্ছে। আমার মনে হয়, কোন দল শক্তিশালী বা কোন দল দুর্বল এসব চিন্তা না করে দল হিসেবে নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে পারাটাই সবচেয়ে ভালো।”
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে খেলা আগের চার টেস্টেই হেরেছে বাংলাদেশ, এর তিনটি আবার ইনিংস ব্যবধানে। এবার দেশের মাটিতে অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে হতে যাওয়া সিরিজে রেকর্ড উজ্জ্বল করার সুযোগ মুশফিকদের সামনে।