মিচেল স্টার্কের বদলি হিসেবে শনিবার কামিন্সের নাম ঘোষণা করেছেন অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচকেরা। পায়ের স্ট্রেস ফ্র্যাকচারে সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন স্টার্ক।
২০১১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বিপক্ষে অভিষেকেই ৬ উইকেট নিয়েছিলেন কামিন্স। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে তার শটেই জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। এরপর একের পর এক চোটের থাবায় ছিটকে পড়েছেন। সম্ভাবনাময় বলেই তকে খুব সাবধানতায় সামলেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
গত কয়েক বছরে ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুধু সীমিত ওভারেই খেলানো হচ্ছিলো। তবে আসছে অ্যাশেজের ভাবনায় কদিন আগে তাকে ফেরানো হয় বড় দৈর্ঘ্যের ম্যাচে।
শেফিল্ড শিল্ডের ম্যাচ খেলতে নামেন প্রায় ৬ বছর পর। প্রথম ম্যাচেই গতির ঝড়, দুই ইনিংসে চারটি করে উইকেট নিয়ে ম্যাচ সেরা।
ঠিক এই সময়ই স্টার্কের চোট। বিকল্প অন্য পেসারও ছিল। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাচক ট্রেভর হন্স জানালেন, স্টার্কের মত আগ্রাসী একজনের ভাবনাতেই কামিন্সকে পাঠাচ্ছেন তারা।
অভিষেক টেস্টের সময় বয়স ছিল ১৮। এখন ২৪ ছুঁইছুঁই। সম্ভাবনার নতুন শুরু! সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। শঙ্কা চোটের ছোবল নিয়ে!