নিউ জিল্যান্ড সফরে ১৮টি ক্যাচ ছাড়ে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা। ক্ষিপ্রতার অভাবে প্রায় তার সমান-সংখ্যক ক্যাচ তালুবন্দির চেষ্টাই করতে পারেনি। গ্রাউন্ড ফিল্ডিংও ছিল খারাপ।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার দলের প্রতিনিধি হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হ্যালসল, যার বড় অংশজুড়ে ছিল ফিল্ডিং।
“নিউ জিল্যান্ডে আমাদের ফিল্ডিং খুব হতাশাজনক ছিল। ১৮টা ক্যাচ হাত থেকে ছুটেছে, এটা আমাদের কাছ থেকে একেবারেই প্রত্যাশিত নয়। গত দুই বছরে এখানে আমরা খুব ভালো করছিলাম। তাই এটা আমাদের জন্য ভাবনার ব্যাপার। আমাদের এটা নিয়ে কাজ করতে হবে।”
“আপনি ক্যাচ ছাড়বেন হয়, টেকনিক্যালি ভালো না হলে অথবা খেলার অমনোযোগী থাকলে। কারোর জন্য ব্যাপারটা টেকনিক্যাল, কারোর জন্য আবার মানসিক ব্যাপার। প্রতিটি ক্যাচের জন্য ব্যাপারটা ভিন্ন ছিল, আমাদের এটা বের করতে হবে।”
ক্যাচিংয়ে সমস্যা সমাধানে এরই মধ্যে অনেকের মতে আধুনিক সময়ের সেরা ফিল্ডার জন্টি রোডসের সহায়তা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিবি। তবে নিজের কাজটা করে যাচ্ছেন হ্যালসল।
“আমরা কী অনুশীলনে সব ক্যাচ ধরছি বা আমরা কী যথেষ্ট অনুশীলন করছি? আমরা এগুলো দেখছি। আমরা ওদের প্রত্যেককে আলাদাভাবে দেখছি, ওরা অনুশীলনে কতগুলো ক্যাচ ধরছে।”