দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৫ উইকেটে ২২১ রান। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডকে ২৯৩ রানে অলআউট করা স্বাগতিকরা তখন পিছিয়ে ৭২ রানে। সেখান থেকে মুশফিকুর রহিমের দলের চোখ ছিল শতরানের লিডের দিকে। কিন্তু লিড তো দূরের কথা, ২৭ রানে শেষ ৫ উইকেট হারিয়ে উল্টো ৪৫ রানে পিছিয়ে থাকে বাংলাদেশ।
ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সময় হিসেবে তৃতীয় দিনের সকালটাকেই বেছে নেন কুক।
“৫ উইকেট হাতে নিয়ে ওরা ৭০ বা ৮০ রানে পিছিয়ে ছিল। তারপরও লিড নিতে পেরেছি। ব্যবধানটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
তৃতীয় দিনের সকালে বাংলাদেশ তাকিয়ে ছিল সাকিব আল হাসানের দিকে। দুই অভিষিক্ত সাব্বির রহমান ও মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে দলকে ভালো অবস্থানে নেওয়ার দায়িত্ব ছিল তার কাঁধে। তবে দলকে সবচেয়ে বেশি হতাশ করেন এই অলরাউন্ডার।
দিনের দিনে বলে অফ স্পিনার মইন আলি বলে ব্যাখ্যাতীত এক শট খেলে স্টাম্পড হন সাকিব। এর পর আর বেশি দূর এগোয়নি স্বাগতিকরা।
সোমবার জহুর আহমদে চৌধুরী স্টেডিয়ামে পঞ্চম ও শেষ দিন সকালে বাংলাদেশের শেষ দুই উইকেট তুলে নিয়ে ২২ রানে জেতে ইংল্যান্ড।