আফগানিস্তানের বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতে ম্যাচ সেরা হয়ে তামিম ইকবাল স্পর্শ করেছিলেন মাশরাফিকে। দুজনই ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন ১০ বার করে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে অধিনায়ক ছাড়িয়ে গেলেন তার ওপেনারকে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ১৫ বার ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন সাকিব আল হাসান। মাশরাফি ও তামিমের পর ৭ বার করে সেরা হয়েছেন মোহাম্মদ আশরাফুল ও শাহরিয়ার নাফীস।
রোববার নয়ে নেমে ২৯ বলে ৪৪ করে বাংলাদেশকে লড়ার মতো রান এনে দেন মাশরাফি। পরে বল হাতে নিয়েছেন ২৯ রানে ৪ উইকেট। সেই ২০০৮ সালের পর আবার ওয়ানডেতে ৪ উইকেট পেলেন মাশরাফি।
২০০৪ সালে ভারতের বিপক্ষে প্রথমবার ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন মাশরাফি। সেটি ছিল বাংলাদেশের শততম ওয়ানডে। বাংলাদেশের দারুণ জয়ে অপরাজিত ৩১ রান করেছিলেন মাশরাফি, পরে বল হাতে নিয়েছিলেন বিরেন্দর শেবাগ ও মহেন্দ্র সিং ধোনির উইকেট।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম জয়েও মাশরাফি ছিলেন ম্যাচের সেরা। ২০১০ সালে ব্রিস্টলে ৫ রানে জয়ের ম্যাচে মাশরাফি করেছিলেন ২২ রান, নিয়েছিলেন দুই উইকেট।
রোববারের আগে মাশরাফি শেষবার ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন ২০১৪ সালের জিস্বাবুয়ে সিরিজে। এই দফায় অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচেই ৩ উইকেট নিয়ে পেয়েছিলেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার।
তিন সংস্করণ মিলিয়ে ম্যাচ সেরায় অবশ্য মাশরাফির (১৩) চেয়ে এখনও এগিয় তামিম (১৪)। সাকিব অনেকটা এগিয়ে এখানেও, ২২ বার।