পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজেই ১৭১ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেন অ্যালেক্স হেলস। ওয়ানডেতে এটাই ইংল্যান্ডের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ। জেসন রয়ের সঙ্গে বিধ্বংসী এক উদ্বোধনী জুটি গড়ে তুলেছেন তিনি।
মর্গ্যান দলের সবচেয়ে সেরা ব্যাটসম্যানদের একজন। বাংলাদেশের কন্ডিশনের সঙ্গেও দারুণভাবে পরিচিত। বাংলাদেশে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার নিজেকে মেলে ধরার শুরুটাও এখানেই।
নিরাপত্তা শঙ্কায় বাংলাদেশে আসেননি মর্গ্যান ও হেলস।
ইংল্যান্ডের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান রুটকে ওয়ানডে সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে জেতা সিরিজে তিনি ছিলেন সেরা খেলোয়াড়।
তিন নির্ভরযোগ্য খেলোয়াড় না থাকলেও ইংল্যান্ডের শক্তি খুব একটা কমেছে বলে মনে করেন না মাশরাফি।
“প্রথমত, খেলার কথা আগে থেকে কিছু বলা যায় না। ওদের ‘ব্যাক আপ’ ক্রিকেটাররাও অনেক ভালো। যারা এসেছে, ওরা অভিজ্ঞ। ওদের ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামো অনেক শক্তিশালী। যারা এসেছে তারা যথেষ্ট যোগ্য ও ভালো বলেই এসেছে।”
রয়, জেমস ভিন্স, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, জস বাটলার, মইন আলিদের উপস্থিতিতে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং যথেষ্ট শক্তিশালী। মাশরাফি মনে করেন, অতিথি দলে অনেক ম্যাচ উইনার থাকায় বাংলাদেশকে কঠিন লড়াইয়ের জন্য তৈরি থাকতে হবে।
“ওদের ম্যাচ উইনিং ক্রিকেটার অনেক আছে, যারা একাই ম্যাচ জিতিয়ে দিতে পারে। আমাদেরকে ফেভারিট বলা কঠিন। ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এবং আমরা সেটির জন্য প্রস্তুত।”