আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৩৭ রান করেছিলেন ইমরুল। শুরুতেই সৌম্য সরকার আউট হওয়ার পর তামিম ইকবালের সঙ্গে জুটিতে কাটিয়েছেন ধাক্কা। এই সিরিজের আগে বাংলাদেশের সবশেষ দুই ওয়ানডেতেও ইমরুলের রান ছিল ৭৬ ও ৭৩।
শুধু এটুকুই নয়, সিরিজের আগে অনুশীলনেও ভালো ব্যাট করেছেন ইমরুল। রান পেয়েছেন অনুশীলন ম্যাচগুলোতে। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে যে ধরণের মন্থর উইকেটে খেলা হয়েছে, সেটিও ইমরুলের ব্যাটিংয়ের ধরণের সঙ্গে মানানসই। সব মিলিয়েই দৃষ্টিকটু ঠেকেছে একাদশে ইমরুলের জায়গা হারানো।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ইমরুলের না থাকার ব্যাখ্যা দিলেন মাশরাফি।
“ইমরুল বাদ পড়েছে দুর্ভাগ্যবশত। কম্বিনেশনের কারণেই এই ম্যাচে জায়গা পায়নি। সাম্প্রতিক সময়ে সৌম্যর ফর্ম হয়ত আগের মত যাচ্ছে না, তবে শেষ এক-দেড় বছরে ওর গড় ৪৫-এর মতো। আমরা সৌম্যকে প্রেফার করছিলাম।”
“এছাড়া সাত নম্বরে জেনুইন ব্যাটসম্যান রাখতে চেয়েছিলাম। আর চারে আমরা মুশফিককে খেলাতে চেয়েছিলাম, কারণ চারে ও ভালো করছিল। প্রস্তুতি ম্যাচগুলোতেও এই পজিশনে ভালো করেছিল। এসব চিন্তা করে ইমরুলকে খেলানো হয়নি। ওর জায়গা থেকে এটা অবশ্যই হতাশাজনক। আশা করছি, সামনে খেললে ও আরও ভালো করবে।”