তৃতীয় আসরে বিদেশি ‘এ’ গ্রেডের ক্রিকেটাররা পেয়েছেন ৭০ হাজার ডলার (তখনকার হিসেবে প্রায় ৫৫ লাখ টাকা)। সে সময়ে তিন ধরনের ক্রিকেটেই আইসিসির অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে থাকা সাকিব পেয়েছেন ৩৫ লাখ টাকা।
সাকিবের সমান অর্থ পেয়েছিলেন অন্য পাঁচ আইকন মাশরাফি বিন মুর্তজা, তামিম, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ ও নাসির হোসেন।
৪ জুন থেকে শুরু হতে যাওয়া চতুর্থ আসরে কোনো আইকন থাকবে না। তার জায়গায় সেরা সাত ক্রিকেটার থাকবেন ‘এ প্লাস’ শ্রেণিতে।
বুধবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গভর্নিং কাউন্সিলের সভা শেষে সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক জানান, বিদেশি-স্থানীয় খেলোয়াড়ের টাকার ব্যবধান কমানোর ব্যাপারটি তাদের বিবেচনায় রয়েছে।
“বিদেশি খেলোয়াড়দের টাকাটা বেশি, স্থানীয় খেলোয়াড়দেরটা কম। আমরা এই ব্যবধান কমিয়ে আনার চেষ্টা করছি। এবার সেরা খেলোয়াড়দের টাকাটা রিভাইসড হতে পারে।”