* ৩ উইকেটে ৪৪৪, ইংল্যান্ডের এই স্কোর ওয়ানডে ইতিহাসের দলীয় সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ৪৪৩ ছিল শ্রীলঙ্কার, ২০০৬ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে।
* পাকিস্তানের বিপক্ষে এই প্রথম চারশ’ করল কোনো দল। তাদের বিপক্ষে আগের সর্বোচ্চ ছিল ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ৩৯২/৬।
* ৪৬ ওভারে চার বলে চারশ’ স্পর্শ করে দ্রুততম চারশ’ রানের রেকর্ড ছুঁয়েছে ইংল্যান্ড। ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার ৪৩৪ রান তাড়ার দিনে ৪৬.৪ ওভারেই চারশ’ করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
* ১৬টি ছক্কা এক ম্যাচে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ১৫টি ছিল গত ফেব্রুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
* ১৭১ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেছেন অ্যালেক্স হেলস, ইংল্যান্ডের হয়ে যা ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস। পেছনে পড়ে গেছে ১৯৯৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৫৫ ওভারের ম্যাচে রবিন স্মিথের অপরাজিত ১৬৭।
* ২২ বলে অর্ধশতক করেছেন জস বাটলার, ইংল্যান্ডের হয়ে দ্রুততম। ২৪ বলে পঞ্চাশ ছুঁয়ে আগের রেকর্ড ছিল সাবেক অধিনায়ক পল কলিংউডের। এই ম্যাচেই বাটলারের পরে ২৪ বলে অর্ধশতক করেন ওয়েন মর্গ্যান।
* দ্বিতীয় উইকেটে ২৪৮ রানের জুটি গড়েছেন হেলস ও জো রুট। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি সব দেশ মিলিয়ে যে কোনো জুটিতে সর্বোচ্চ রান। আগের সেরা ২৩৮ রানের জুটি ছিল হাশিম আমলা ও এবি ডি ভিলিয়ার্সের। ট্রেন্ট ব্রিজেও ২৪৮ যে কোনো জুটিতে সর্বোচ্চ রান।
* অবিচ্ছিন্ন চতুর্থ উইকেটে ৭২ বলে ১৬১ রানের জুটি গড়েছেন বাটলার ও মর্গ্যান। জুটির রান রেট ১৩.৪১, শতরানের জুটিগুলির মধ্যে যা ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ।
* টানা ৫ ওয়ানডে ইনিংসে অর্ধশত করে রুট স্পর্শ করলেন ইংল্যান্ডের রেকর্ড।
* ১০ ওভারে ১১০ রান গুণেছেন ওয়াহাব রিয়াজ। এই প্রথম ওয়ানডেতে রান দেওয়ার সেঞ্চুরি করল পাকিস্তানের কোনো বোলার। সব মিলিয়ে ওয়াহাবের চেয়ে খরুচে বোলিং আছে ওয়ানডে ইতিহাসে আর একটিই। ২০০৬ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ৪৩৪ রান তাড়ার ম্যাচে ১০ ওভারে ১১৩ রান দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার মিক লুইস।
* ১১ নম্বরে নেমে ২৮ বলে ৫৮ করেছেন মোহাম্মদ আমির। ওয়ানডে ইতিহাসে এই প্রথম অর্ধশতক করল শেষ ব্যাটসম্যান। আগের সর্বোচ্চ ছিল আরেক পাকিস্তানি ফাস্ট বোলারের। ২০০৩ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই ১৬ বলে ৪৩ করেছিলেন শোয়েব আখতার।