সাইড স্ট্রেইনের জন্য এশিয়া কাপের শেষ দুই ম্যাচে খেলা হয়নি মুস্তাফিজের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচেও একাদশের বাইরেই ছিলেন ২০ বছর বয়সী পেসার।
আগামী রোববার ধর্মশালার হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে প্রথম রাউন্ডের শেষ ম্যাচে ওমানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। তার আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে পেস বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিক জানান, ধর্মশালায় কোনো সুখবর নেই মুস্তাফিজকে নিয়ে।
“সে এখনও সম্পূর্ণ ফিট নয়। তৃতীয় ম্যাচে তার খেলার সম্ভাবনা খুব কম।”
গত শুক্রবার মাশরাফি জানান, সাইড স্ট্রেইন থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে দুই-তিন সপ্তাহ সময় প্রয়োজন হয়।
তিন সপ্তাহ সময় লাগলে সুপার টেনের শুরুতে মুস্তাফিজকে নাও পেতে পারে বাংলাদেশ। প্রথম রাউন্ডের বাধা পার হতে পারলে আগামী বুধবার সুপার টেনে পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে মাশরাফির দল।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টে মুস্তাফিজকে এখনও না পেয়ে ভীষণ হতাশ বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে তরুণ পেস বোলিং সেনসেশনকে নিয়ে কোনো ঝুঁকি নেবেন না বলেও জানান তিনি।
“সে আমাদের অন্যতম সেরা বোলার। বিশ্ব ক্রিকেটে শুরুর দিকে এসে সে অনেক ভালো পারফরম্যান্স করছে। তাকে আমরা জোর করে নামিয়ে দেব না। এমন অবস্থায় তাকে আমরা নামাতে চাই, যেন সে তার সেরাটা দিতে পারে।”