আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত হওয়ায় রোমাঞ্চিত অলিম্পিকে আটবারের সোনা জয়ী এই কিংবদন্তি স্প্রিন্টার।
তৃতীয় স্থানে থেকে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ শেষ করা বাংলাদেশ এবারই প্রথম এই টুর্নামেন্টের সেমি-ফাইনালে খেলে। স্বাগতিকদের এই পথ চলায় দারুণ অবদান ছিল অলরাউন্ডার মিরাজের।
টুর্নামেন্টে ১৭.৬৬ গড়ে ১২ উইকেট নেন মিরাজ। চারটি অর্ধশতকসহ ৬০.৫০ গড়ে করেন ২৪২ রান।
২০১৩ সালের এপ্রিলে অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটে অভিষেক হয় মিরাজের। ৫৬ ম্যাচে ২০.৯০ গড়ে ৮০ উইকেট নিয়ে যুব ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি উইকেট তারই। পাশাপাশি ২০ গড়ে ১ হাজার ৩০৫ রানও করেন তিনি।
পুরস্কার হাতে নিয়ে মিরাজ বলেন, “আমি খুব রোমাঞ্চিত। আমার লক্ষ্য অনেক বড় ছিল, আমি সেরা অলরাউন্ডার হতে চেয়েছিলাম।”
ভবিষ্যতে জাতীয় দলে খেলা আর সেরা অলরাউন্ডার হওয়ার জন্য সেরা চেষ্টা করবেন বলে জানান মিরাজ।
রোববার টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো যুব বিশ্বকাপের শিরোপা জেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।