২২৭ রান তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়ন্ত সূচনা এনে দিয়েছিলেন ওপেনার গিডরন পোপ। দুই ওপেনার ফেরত যাওয়ার পর দলকে টেনে নেন অধিনায়ক হেটমায়ার। সময়ের দাবি মিটিয়ে দুর্দান্ত খেলছিলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। প্রথম রান করতে বল খেলেন ১৫টি। থিতু হওয়ার পর খেলেছেন দারুণ সব শট।
তবে আউট হয়েছেন বাজে এক শটে। মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের নতুন স্পেলের প্রথম ওভারেই উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ হয়েছেন ৫৯ বলে ৬০ রান করে। দল তখন ৪ উইকটে ১৪৭।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে হেটমায়ার জানালেন, দলের ড্রেসিং রুমে তখন ছিল শঙ্কা, তিনি নিজেও ছিলেন খানিকটা ভাবনায়।
“হ্যাঁ, টেনশন তো ছিলই। আমি ছিলাম থিতু ব্যাটসম্যান, অনায়াসেই শট খেলছিলাম, বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান হচ্ছিলো। ড্রেসিংরুমও খানিকটা দুশ্চিন্তায় ছিল।”
শেষ পর্যন্ত ড্রেসিং রুমের সেই শঙ্কা রূপ নিয়েছে জয়ের উদ্ভাসিত আনন্দে। ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক স্বপ্ন দেখছেন আরও বড় কিছুর।
“খুব, খুব ভালো লাগছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাত্র দ্বিতীয় দল হিসেবে আমরা যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠলাম। আমাদের দারুণ লাগছে, ক্যারিবিয়ানেও নিশ্চয়ই সবাই খুব খুশি! যদি ফাইনালেও আমরা আজকের মত খেলতে পারি, হয়তো ফাইনালও জিতে যাব!”