গত ২৭ ডিসেম্বর ইয়াসিরকে সাময়িক নিষিদ্ধ করেছিল আইসিসি। আগামী ২৭ মার্চের পর আবার খেলতে পারবেন তিনি। এর আগ পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তো বটেই বিভিন্ন দেশের ক্রিকেট বোর্ড আয়োজিত কোনো টুর্নামেন্টেও খেলতে পারবেন না ২৯ বছর বয়সী এই স্পিনার।
রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইয়াসিরের শাস্তির কথা জানায় আইসিসি।
গত ১৩ নভেম্বর ইয়াসিরের ডোপ টেস্ট করা হয়েছিল। তখন আবু ধাবিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে খেলেছিলেন তিনি। সেই নমুনায় তার শরীরে নিষিদ্ধ উপাদান পাওয়া যায়।
আইসিসি জানায়, ইয়াসিরের শরীরে পাওয়া নিষিদ্ধ উপদান হল ক্লোরটালিডন। খেলোয়াড়দের জন্য নিষিদ্ধ এই উপাদানটি উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
শুনানির সময় ইয়াসির দাবি করেন, তিনি অসাবধানতাবশত স্ত্রীর উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ খেয়ে ছিলেন। নিজের পারফরম্যান্স ভালো করার বা অন্য কোনো পারফরম্যান্স বাড়ানোর উপাদান আড়াল করার উদ্দেশ্য তার ছিল না।
পাকিস্তানের লেগ স্পিনারের ব্যাখ্যা গ্রহণ করেছে আইসিসি; তবে গাফিলতির জন্য শাস্তি পাচ্ছেন তিনি।