ইংলিশদের হয়ে যা একটু লড়াই করেছেন অ্যালেস্টার কুক। দীর্ঘক্ষণ এক পাশ আগলে রেখেছিলেন অধিনায়ক। তবে দিনের খেলার ২ ওভার বাকি থাকতে শেষ হয় তার প্রতিরোধ (২৩৪ বলে ৮৫)। আউট হয়েছেন অনিয়মিত বোলার স্টিভেন স্মিথের প্রথম ওভারেই। দেশের মাটিতে প্রথম অ্যাশেজ সেঞ্চুরির প্রতীক্ষা আরও দীর্ঘ হলো কুকের।
প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ড পিছিয়ে ছিল ৩৩২ রানে। অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্ক বিদায়ী টেস্টে প্রথমবারের মতো ফলো-অন করান প্রতিপক্ষকে। প্রথম ইনিংসের মতো ব্যাটসম্যানদের যাওয়া-আসার মিছিল ছিল না ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসে। তবে অধিনায়ক কুক ছাড়া লম্বা সময় উইকেটে টিকতেও পারেনি কেউ। বলার মতো রান করেছেন আর কেবল জনি বেয়ারস্টো (২৬) ও জস বাটলার (৩৩*)। ১৪০ রানে ৫ উইকেট হারানোর পর কুক-বাটলারের ৫৯ রানের জুটিতে ম্যাচ চতুর্থ দিনে নিতে পেরেছে ইংল্যান্ড।
প্রথম ইনিংসে ৮ উইকেটে ১০৭ রান নিয়ে দিন শুরু করা ইংল্যান্ড সকালে গুটিয়ে যায় ১৪৯ রানে। নবম উইকেটে ৫৯ রানের জুটি গড়েছিলেন মইন আলি (৩০) ও মার্ক উড (২৪)। দুজনকে টানা দুই বলে ফিরিয়ে ইনিংস গুটিয়ে দেন জনসন।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া করেছিল ৪৮১ রান।
শেষ টেস্টে হারের পথে থাকলেও আগেই অ্যাশেজ শিরোপা পুনরুদ্ধার নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড।