এ নিয়ে ঢাকা টেস্টের তিনটি দিন পুরোপুরি বৃষ্টির কবলে গেল। প্রথম দিনেই কেবল খেলা হয়েছিল, সেই প্রথম ইনিংস এখনও শেষ করতে পারেনি স্বাগতিকরা। বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ২৪৬ রান।
রোববার পৌনে ১০টার দিকে বৃষ্টি থামার পর সরানো শুরু হয় মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সেন্টার উইকেটের কাভার। বেলা সাড়ে ১১টার পরপর একবার মাঠ পরিদর্শন করেন দুই আম্পায়ার পল রাইফেল ও রিচার্ড কেটেলবরো। বেলা একটায় আবার মাঠ পরিদর্শন করে তাদের সিদ্ধান্ত জানানোর কথা ছিল।
সাড়ে এগারোটার দিকে মাঠে এসে হালকা অনুশীলন শুরু করেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। মাঠকর্মীরও সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন মাঠ খেলার উপযোগী করার জন্য। কিন্তু তাদের কঠোর পরিশ্রমে জল ঢেলে দিল বৃষ্টি। বেলা ১২টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকা দল মাঠে এসে পৌঁছানো মাত্র শুরু হয় প্রবল বর্ষণ।
এর আগে ঘূর্ণিঝড় কোমেনের প্রভাবে হওয়া বৃষ্টির দাপটে দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনের খেলা পরিত্যক্ত হয়। শনিবার বেলা সোয়া দুইটায় খেলা শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দুই আম্পায়ার পল রাইফেল ও রিচার্ড কেটেলবরো। কিন্তু এই সিদ্ধান্তের পরপরই বৃষ্টি নামলে খেলা শুরু করা সম্ভব হয়নি।
ড্র হওয়া চট্টগ্রাম টেস্টের শেষ দুই দিনের খেলাও ভেসে গিয়েছিল বৃষ্টিতে।