তবে গুলিতে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় ২৪ ঘণ্টায়ও কোনো মামলা হয়নি।
হাটহাজারি থানার ওসি ইসমাইল হোসেন জানান, রোববার রাতে অস্ত্র আইনে করা ওই মামলায় পাঁচ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরো ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এজাহারে যাদের নাম রয়েছে, তারা হলেন- মো. আনিছ, আশরাফুজ্জামান আশা, রাশেদ হোসাইন, রুবেল দে, রাবিদ রায়হান।
এরা সবাই ছাত্রলীগের শাটল ট্রেনের বগিভিত্তিক ‘ভিএক্স’ পক্ষের কর্মী বলে পুলিশ জানিয়েছে।
আশরাফুজ্জামান আশা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বিলুপ্ত কমিটির সংস্কৃতি বিষয়ক উপসম্পাদক ছিলেন।
রোববার শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে বুদ্ধিজীবী চত্বরে ফুল দিয়ে হলে ফেরার পথে সংঘর্ষে জড়ায় ছাত্রলীগ কর্মীদের বগিভিত্তিক সংগঠন ‘সিএফসি’ ও ‘ভি-এক্স’।
নিহত তাপসকে নিজেদের কর্মী হিসাবে দাবি করেছে ‘সিএফসি’।
সংঘর্ষের পর ‘ভি-এক্স’ এর নিয়ন্ত্রণাধীন শাহজালাল হলে অভিযান চালিয়ে ৩০ জনকে আটক করে পুলিশ। সেখান থেকে পাথর, রাম দা, লোহার পাইপ ও একটি রিভলবার উদ্ধার করা হয়।