‘ডি’ ইউনিটের (সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ) ভর্তি পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে শুরু হওয়া পরীক্ষা শেষ হবে ৫ নভেম্বর।
এ শিক্ষাবর্ষে চবির মোট ৪ হাজার ৫৮৮টি আসনের বিপরীতে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৫৭৩ জন শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন।
২৮ অক্টোবর সকালে এফ ইউনিটের (জীব বিজ্ঞান) ৫৫৪ আসনের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নেবেন ২২ হাজার ২৭৭ জন।
২৯ অক্টোবর সকালে ‘এ-১’ বিজ্ঞান অনুষদের এবং বিকালে ‘এ-২’ ইউনিটের (ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস ও মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
আগে ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস ও ইনস্টিটিউট অব মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ পৃথক ইউনিটে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও এবার দুইটি ইনস্টিটিউটকে একত্রিত করে ‘এ-২’ ইউনিটের অধীনে করা হয়েছে।
বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল করিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটককে জানান, এবছর দুইটি ইনস্টিটিউটের পরীক্ষা হবে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে। পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা দুইটি ইনস্টিটিউটের একটি বাছাই করতে পারবে।
৩০ অক্টোবর জি ইউনিটের (প্রকৌশল অনুষদ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ১১৯ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন। কম্পিউটার সায়েন্স ও ফলিত পদার্থবিদ্যা বিভাগ নিয়ে এ অনুষদে ১২৭ আসনের বিপরীতে অংশ নেবেন ১৫ হাজার ১১৭ জন।
বাংলা, ইংরেজি, দর্শনসহ ১০টি বিভাগ নিয়ে ‘বি-১ ইউনিটের’ (কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ) পরীক্ষা হবে ১ নভেম্বর।
এছাড়া ২ নভেম্বর ‘ঙ’ ইউনিট (আইন অনুষদ) ও ৩ নভেম্বর বি-২, বি-৩, বি-৪, বি-৫, বি-৬ ও বি-৭ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রকৌশল অনুষদের পর ঙ ইউনিটে ১২৯ আসনের বিপরীতে ১৪ হাজার ৮০৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেবে।
এদিকে, ৫ নভেম্বর ইউনিটের (বিবিএ অনুষদ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সকালে উচ্চ মাধ্যমিকে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের এবং বিকালে মানবিক ও বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।