মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আইনজীবী হিসাবে তালিকাভুক্তির জন্য বার কাউন্সিলের পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবে।
বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অননুমোদিত শাখা নিয়ে বিতর্কের মুখে গত মার্চ থেকে বাংলাদেশের সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ফরম দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল বার কাউন্সিল।
বার কাউন্সিলের তথ্য কর্মকর্তা নাজমুল আহসান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এখন ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফরম তোলা ও নিবন্ধিত হওয়ার সুযোগ পাবেন।
অনুমোদন পাওয়া ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয় হল- আশা বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সিটি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি, ড্যাফোডিল আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, গণ বিশ্ববিদ্যালয়, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়, লিডিং ইউনিভার্সিটি সিলেট, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, মানারাত আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, সিলেট আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়, স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ, দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটি, দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অফ বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অফ ইনফরমেশন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, ইউনিভার্সিটি অফ ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভ, ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যাসিফিক, উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি এবং জেডএইচ শিকদার ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
এছাড়া সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১টি শাখা অনুমোদন পেতে শুনানিতে অংশ নেয়ার সুযোগ পাবে।
এগুলো হল- দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের ধানমণ্ডি, উত্তরা, মিরপুর-১০ ও আশুলিয়া শাখা; অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বনানী শাখা, প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের মিরপুর-১ ও উত্তরা শাখা, ইবাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরা শাখা, নর্দার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বনানী শাখা, আমেরিকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মগেইট শাখা এবং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ চট্টগ্রাম।