এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে না জানিয়ে বৃহস্পতিবার শিক্ষক সমিতির কাছে লিখিত মুচলেকাও তিনি দিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে।
গত ৫ জুন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভা থেকে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাদের শিক্ষক সমিতির কাছে ক্ষমা চাইতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।
এই ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সিন্ডিকেট ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি শরীফুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শিক্ষকদের সাথে আমাদের একটি ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। উপাচার্যের হস্তক্ষেপে আমরা বিষয়টির সুরাহা করার চেষ্টা করছি। এজন্য ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের কাছে ক্ষমা চাওয়া হয়েছে।”
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মীজানুর রহমান বলেন, সিন্ডিকেট সভায় তাদেরকে ক্ষমা চাইতে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতি যে সিদ্ধান্ত নেবে, তাই কার্যকর হবে।
সিরাজুল ইসলামের বিষয়ে ঈদের পর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. পরিমল বালা।
সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্বে গত ১৩ মার্চ রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. সৈয়দ আলমকে অস্ত্র ঠেকিয়ে একটি কাজের দরপ্রস্তাব ছিনতাই করা হয়।
এ ঘটনায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সিরাজুলসহ কয়েকজনকে বহিষ্কার করেছিল। তবে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ পরে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে।