এ সংক্রান্ত এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে প্রাথমিক শুনানি করে বুধবার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চ অন্তর্বর্তীকালীন এই আদেশ দেয়।
শিক্ষা সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।
পাশাপাশি মাসিক বেতন, পুনর্ভর্তি ফি বা সেশন চার্জ আদায় তদরকি করতে একটি মনিটরিং সেল গঠনের নির্দেশ কেন দেয়া হবে না তাও জানাতে বলা হয়েছে।
শিক্ষা সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ ঢাকা শহরের প্রথম সারির ২৩টি স্কুল কর্তৃপক্ষকে চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে হবে।
আদালতে আবেদনকারী পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল এবং জে আর খান রবিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
গত ২০ এপ্রিল দায়ের হওয়া এই রিটের বাদী জাবেদ ফারুক।