সচেতন শিক্ষার্থীর ব্যানারে রোববার থেকে এই ধর্মঘট চলবে বলে ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ জানান।
শনিবার সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে ছাত্র সংগঠনগুলো জরুরি সভা করে এই কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তা ঘোষণা করে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফন্টের সভাপতি আহসান হাবীব বলেন, “একক ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে ছাত্র ধর্মঘট আহ্বান করলে অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন না বলেই এবার সচেতন শিক্ষার্থীর ব্যানারে সকলে মিলে অনির্দিষ্টকালের ছাত্রধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছে।”
ছাত্রলীগ সভাপতি মেহেদী হাসান শিশির বলেন, “এক বছর আগে বঙ্গবন্ধু ছাত্র হলের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও উপাচার্য অজ্ঞাত কারণে সেটি খুলে দিচ্ছেন না। এর আগে ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে উপাচার্যের কাছে লিখিত আবেদন করেও ফল পাইনি।
“সচেতন শিক্ষার্থীর ব্যানারে অনির্দিষ্টকালের ছাত্রধর্মঘটের সঙ্গে আমরাও আছি।”
ছাত্রদলের আহ্বায়ক হযরত বেলাল বলেন, হল চালুর দাবি ন্যায়সঙ্গত। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ন্যায়সঙ্গত দাবির প্রতি ছাত্রদল সবসময় পাশে ছিল, পাশে থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ময়নুল আজাদ বলেন, বঙ্গবন্ধু হলের নির্মাণ কাজ শেষ। এখন বিদ্যুৎ সংযোগের কাজ চলছে। এটি শেষ হলেই হলটি খুলে দেয়া হবে।
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বেগম ফজিলাতুন নেসা নামে ছাত্রীদের একটি হল গত বছর চালু করা হলেও ছাত্রদের কোনো আবাসিক হল চালু হয়নি।