বৃহস্পতিবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক সপ্তাহ ২০১৬ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশ তিনি বলেন, “শিক্ষার সঙ্গে সংস্কৃতির সমন্বয় ঘটানো বর্তমান শিক্ষাপদ্ধতিতে দুরূহ হয়ে পড়েছে। বন্ধ প্রকোষ্ঠে এখন শিক্ষার্থীরা বন্দি। স্বল্প পরিসরে শিক্ষার্থীরা সীমাবদ্ধ থাকায় তাদের মানসিক বিকাশ পরিপূর্ণভাবে হচ্ছে না।”
শিক্ষা ও সমাজব্যবস্থায় বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে সংস্কৃতি চর্চার উপর জোর দেন এক সময়ের জনপ্রিয় এ অভিনেতা।
মন্ত্রী বলেন, “শিক্ষার পরিসর বৃদ্ধি করতে হবে। সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য আছে, এই বৈষম্য দূরীকরণে সরকারসহ সকলে সচেষ্ট। একইভাবে শিক্ষা ক্ষেত্রে চরম বৈষম্য বিরাজ করছে। আর এই বৈষম্য দূর করতে সকলকে একত্রে কাজ করতে হবে।
“সমাজে সাংস্কৃতিক চর্চা যত বৃদ্ধি পাবে, মানবিক সমাজ ততই পরিপূর্ণতা লাভ করবে।”
সমাপনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মীজানুর রহমান বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক সপ্তাহ উদযাপন কমিটির আহবায়ক ও বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিক্যুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান লাইসা আহমেদ লিসা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রিয়ব্রত পালসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।