“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
ডিএসইতে লেনদেন ফের বিলম্বিত
সার্ভারে কারিগরি ত্রুটির কারণে টানা দ্বিতীয় দিনের মত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন বিলম্বিত হয়েছে।
Published : 25 May 2015, 07:10 AM
Updated : 25 May 2015, 12:02 PM
আগের দিনের মত ‘একই সমস্যায়’ সোমবার এ পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয় নির্ধারিত সময়ের পৌনে দুই ঘণ্টা পর, বেলা সোয়া ১২টায়।
ডিএসইর উপ মহা ব্যবস্থাপক শফিকুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বাজার শুরু করতে দেরি হওয়ায় বিকাল সোয়া ৪টা পর্যন্ত লেনদেন চলবে আজ।”
তিনি জানান, রোববারের মতো এদিনও সকালে লেনদেন শুরু করতে গিয়ে জটিলতা ধরা পড়ে।
“প্রতিদিন সকালে ব্রোকাররা ম্যাচিউরড শেয়ার ও টাকার লেনদেনের তথ্য মূল সার্ভারে পাঠান। সকালে সার্ভার ওই তথ্য সমন্বয় করতে না পারায় লেনদেন শুরু করতে দেরি হয়।”
তবে রোববারের মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সময়মতো লেনদেন শুরু হয় বলে জানান তিনি।
নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত পুঁজিবাজারে লেনদেন চলে।কিন্তু এ ত্রুটির কারণে রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হয় দুপুর ২টা ২০ মিনিটে। পরে বিকাল ৪টা পর্যন্ত লেনদেন চালানো হয়।
১ ঘণ্টা ৪০ মিনিটের লেনদেনের পর রোববার ডিএসইর সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৮৫ পয়েন্ট হয়।
আর লেনদেন হয় ৩৪৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার, যা আগের দিনের চেয়ে ৪৩৭ কোটি টাকা কম।
ডিএসই কর্মকর্তা নিজাম ইউ আহমেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রতিদিন সকালে ব্রোকাররা কয়েক ধরনের তথ্য ডিএসই সার্ভারে পাঠায়। বিনিয়োগকারীর বিস্তারিত তথ্য, তাদের বিও অ্যাকাউন্টে ‘ম্যাচিউরড’ টাকার পরিমাণ এবং ম্যাচিউরড শেয়ারের পরিমাণ এসব তথ্যও থাকে।
“কারও কাছে ম্যাচিউরড টাকা থাকলে সে শেয়ার কিনতে পারে, কারও কাছে ম্যাচিউরড শেয়ার থাকলে সে বিক্রি করতে পারে। সার্ভারে এসব তথ্য সমন্বয়ের আগে যদি আমরা লেনদেন শুরু করতাম তাহলে সবাই সমান সুযোগ পেত না।”
এ কারণেই টানা দুদিন ধরে লেনদেন বিলম্বিত হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এ সম্পর্কিত খবর
অফারটি পাওয়া যাবে ৩০ জুন পর্যন্ত।
এ খাতের কোথায় কোথায় দুই দেশের একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে, বলেন ফারুক খান।
এই গবেষণার লক্ষ্য হচ্ছে, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারকারীদের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করা। এর মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
