২০১৫ এবং ২০১৬ (প্রযোজ্যসাপেক্ষে) সালের অন্তর্বতীকালীন ও বার্ষিক লভ্যাংশ বিতরণের জন্য এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে রোববার গ্রামীনফোন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়।
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল কর্মকর্তা দিলিপ পাল এবং এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী ফ্রানসোয়া ডি মারিকো নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে লভ্যাংশ বিতরণের একটি ম্যানডেট (চুক্তি) সম্প্রতি স্বাক্ষর করেন বলে জানানো হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, এইচএসবিসি গ্রামীণফোনের শেয়ারহোল্ডার মধ্যে সুষ্ঠ ও কার্যকরীভাবে লভ্যাংশ বিতরণে নিয়োজিত থাকবে।
বিইএফটিএন (বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক) এর মাধ্যমে বড় অংকের লেনদেন সম্পাদনে এইচএসবিসির অভিজ্ঞতা ও এ ব্যাংকের আন্তর্জাতিক পুরষ্কার বিজয়ী পেমেন্টস অ্যান্ড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা এ কাজ সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে বড় ভূমিকা পালন করবে বলে জানায় গ্রামীণফোন।
গ্রামীণফোন ২০০৯ সালে পাবলিক কোম্পানি হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এইচএসবিসি এটি নিয়ে সপ্তমবারের মতো গ্রামীণফোনের লভ্যাংশ বিতরণের কাজে নিয়োজিত থাকছে।
গ্রামীণফোনের চীফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার দিলিপ পাল বলেন, “আমাদের শেয়ারহোল্ডারদের মাঝে সময়মত লভ্যাংশ বিতরণ করা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং লভ্যাংশ দ্রুততার সাথে পরিশোধের ক্ষেত্রে আমরা ইতিমধ্যে একটি মানদণ্ড স্থাপন করেছি। আমরা আশা করছি এই চুক্তির মাধ্যমে আমরা আরো ভালো করতে পারবো।”
গ্রামীণফোন বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করে ১৯৯৬ সালে এবং বর্তমানে এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ টেলিকম অপারেটর, যার ৫ কোটির বেশী গ্রাহক রয়েছে।