মঙ্গলবার আখাউড়া স্থলবন্দর হয়ে ১৭৭ মেট্রিক টন চালের এ চালান ত্রিপুরায় যায়।
এর আগে গত বছরের অগাস্টে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন এবং অক্টোবরে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চাল এ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া হয়ে ত্রিপুরায় যায়।
আশুগঞ্জ ল্যান্ড কাস্টমস পরিদর্শক মো. মিজানুর রহমান জানান, তৃতীয় দফার ২৫ হাজার মেট্রিক টন চাল পরিবহনের প্রথম চালান ৯১২ মেট্রিক টন চাল নিয়ে কলকাতা বন্দর থেকে একটি কার্গো জাহাজ শনিবার বিকালে আশুগঞ্জ নদী বন্দরে পৌঁছে।
এরমধ্যে ১০টি কভার্ডভ্যানে করে ১৭৭ মেট্রিক টন চালের প্রথম চালান ত্রিপুরায় পাঠানো হয়। পর্যায়ক্রমে সব চাল যাবে।
মানবিক কারণে এসব চাল পরিবহনে কোনো ধরনের মাসুল নেওয়া হচ্ছে না বলে জানান এ কাস্টমস কর্মকর্তা।
তিনি আরও বলেন, তবে প্রতি মেট্রিক টন চাল থেকে ৩০ টাকা করে ল্যান্ডিং চার্জ এবং নৌবন্দরে জাহাজ অবস্থানের জন্য দৈনিক ১৬০ টাকা করে বার্থিং চার্জ নেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশ-ভারতের নৌ-প্রটোকল চুক্তির আওতায় আশুগঞ্জ নৌবন্দর ব্যবহার করে তিন দফায় মোট ৩৫ হাজার মেট্রিক টন চাল ত্রিপুরায় নেবে ভারত সরকার।