তিনি বলেন, বাংলালিংক এদেশে বহু অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে, যা লাখ লাখ মানুষ সবান্ধবে ও সপরিবারে উপভোগ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ উৎসব আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলালিংক।
“বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিভিত্তিক এই আয়োজনও অভ্যাগত সব দর্শক-শ্রোতাকে সত্যিকারের আনন্দ দেবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল।”
উৎসবের উদ্দেশ্য ও আয়োজন সম্পর্কে শারফুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, “এ উৎসবের অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান, কবিতা ও নাটক থেকে শুরু করে, কাজী নজরুলের গান ও কবিতা, লালন শাহ’র বাউল সঙ্গীত, গম্ভীরা ও ভাওয়াইয়া গান, শাহ্ আবদুল করিম ও হাসন রাজার গানের জয়ধ্বনিতে সবাইকে উজ্জীবীত করে তোলা।
“সেই সঙ্গে থাকবে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলা, বই মেলা, পুতুল নাচ ও নাদরদোলার আয়োজন।”
উৎসবে সঙ্গী হিসেবে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস বাংলাদেশকে পাশে পাচ্ছে বাংলালিংক।
সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির মার্কেটিং অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর শাফায়েত আলম বলেন, “প্রথমবারের মত হুয়াওয়ে টেকনোলজিস বাংলালিংকের পার্টনার হিসেবে এই আয়োজনে অংশ নিচ্ছে।”