সম্প্রতি গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিবেক সুদ ‘নির্ভয়’ বীমার নিবন্ধনের ভিত্তিতে আব্দুল হক বাবুলের মেয়ের কাছে বীমা দাবির ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দিয়েছেন।
বুধবার গ্রামীণফোনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৫২ বছর বয়সী সরকারি কর্মকর্তা আব্দুল হক গত জুনে নির্ভয় লাইফে নিবন্ধন করে মেয়েকে উত্তরাধিকার মনোনীত করেন।
প্রতি মাসের ব্যবহৃত টক টাইমের ওপর ভিত্তি করে নির্ধারিত বিনামূল্যের ‘নির্ভয়’ বীমা শুধু গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য।
গ্রামীণফোনের এই উদ্যোগের প্রধান সহযোগী হিসেবে রয়েছে প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্স এবং মাইক্রোএনসিউর বাংলাদেশ।
‘নির্ভয় লাইফ’ সেবা চালুর পর থেকে মাইক্রোএনসিউর বাংলাদেশ, প্রগতী লাইফ ইনস্যুরেন্সের সহযোগিতায় ৯৪টি বীমার দাবি নিষ্পন্ন করেছে, যার পরিমান ৩৫ লাখ টাকার বেশি।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পাওয়ার পাঁচদিনের মধ্যে বীমা দাবির অর্থ পরিশোধ নিশ্চিত করেছে গ্রামীণফোন এবং মাইক্রোএনসিউর বাংলাদেশ।
২০১৩ সালের জুনে ‘নির্ভয় লাইফ’ সেবা চালুর পর এক বছরের মধ্যে এই সেবা গ্রহণকারীর সংখ্যা ৩০ লাখে পৌঁছায়।
বর্তমানে গ্রামীণফোনের প্রায় ৩৩ লাখ গ্রাহক এই সেবা নিচ্ছেন।