তিনি জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সিআইবিতে ব্যাংকিং ও নন-ব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণগ্রহীতাদের তথ্য সংরক্ষিত থাকে। কিন্তু মার্চেন্ট ব্যাংকে যারা মার্জিন ঋণখেলাপী, তাদের তথ্য সিআইবিতে সংরক্ষিত থাকে না।
ফলে মার্জিন ঋণখেলাপী গ্রাহক একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারেন তথ্য গোপন করে। এ প্রবণতা ঠেকাতে এবং বর্তমানে বিপুল পরিমাণ বকেয়া মার্জিন ঋণের চাপে বিপর্যস্ত মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে।
বিএমবিএর চিঠিতে বলা হয়েছে, “বড় ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে ঋণ আদায়ে আর কোনো বিকল্প উপায় নেই মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর। কিন্তু বিপুল পরিমাণ মার্জিন ঋণের ভারে বেশিরভাগ মার্চেন্ট ব্যাংকের অবস্থা নাজুক। তাই ঋণ আদায় জরুরী হয়ে পড়েছে।
চিঠিতে নিজস্ব পোর্টফোলিও বিনিয়োগের লোকসান এবং অনাদায়ী মার্জিন ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি রাখার ক্ষেত্রে বিদ্যমান ছাড়ের মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধও জানানো হয়েছে।