রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলালিংকের যাত্রা শুরু হয়। তার পরপরই ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করে মোবাইল ফোনের বাজারে। বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের জন্য মোবাইল ফোন সহজলভ্য করে তোলার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে বাংলালিংক।
“বাংলালিংক তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইতিমধ্যে দেশের ৬৪ জেলাতেই থ্রিজি নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণ ঘটিয়ে গ্রাহকসহ সংশ্লিষ্ট সকল স্টেকহোল্ডার বা পক্ষের আস্থা অর্জন করেছে।”
বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জিয়াদ সাতারা বলেন, “প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিন কোটি গ্রাহকের কাঙ্খিত সীমায় পৌঁছাতে পেরে আমরা খুবই গর্বিত। বাংলালিংক হলো একটি গ্রাহকমুখী মোবাইল ফোন কোম্পানি। আমরা সব সময় গ্রাহকদের প্রয়োজন ও চাহিদার নিরিখে বাজারে নিত্যনতুন পণ্য ও সেবা নিয়ে আসতে নিরন্তর কাজ করে চলেছি।”
বিটিআরসি’র তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই মাস শেষে বাংলাদেশে মোবাইল গ্রাহক সংযোগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৬৮ লাখ।