বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রতিযোগিতা শুরুর ঘোষণা দেয়া হয়।
ডিজিটাল যোগাযোগ প্রযুক্তির সাহায্যে তরুণদের সামাজিক পরিবর্তন ও সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে উদ্ভাবনী পরিকল্পনা তৈরি করতে উদ্বুদ্ধ করাই এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণফোনের প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা (চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার) কাজী মো. শাহেদ বলেন, “এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে প্রাথমিকভাবে প্রতিনিধি দল নির্বাচন করা হবে। প্রাথমিক দল থেকে দ্বিতীয় পর্বে চারটি দল বাছাই করা হবে চূড়ান্ত পর্বে প্রতিযোগিতার জন্য।”
“এদেশের তরুণরা তাদের উদ্ভাবনী পরিকল্পনার মাধ্যমে বিশ্বকে পরিবর্তন করার ক্ষমতা রাখে। টেলিনর তাদেরকে এমন একটি সুযোগ দিচ্ছে যার মাধ্যমে তারা পুরো পৃথিবীকে চমৎকৃত করতে পারবে।”
বাংলাদেশের চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ী নোবেল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।
সংবাদ সম্মেলনে প্রথম ইয়ুথ সামিটে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করা টেলিনর ইয়ুথ সামিট বিজয়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ’র শিক্ষার্থী সাফা তাসনিম এবং তামিদ তাহসিন নিজেদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন।