মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, “জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে ১৬টি শর্তের অধিকাংশই পূরণ করা হয়েছে।”
“এখন রাজনৈতিকভাবে বিবেচনা না করে অর্থনৈতিকভাবে বিবেচনা করলে আমরা জিএসপি ফিরে পাবো।”
তিনি জানান, যেসব শর্ত এখনো পূরণ করা হয়নি, তার কারণ এবং কেন সময় লাগছে সে সম্পর্কেও প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
কয়েক মাস শুনানরি পর গত বছর জুনে বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা স্থগিতের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট বরাক ওবামার সিদ্ধান্তের কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি মাইকেল ফ্রোম্যান।
বাংলাদেশে কারখানায় কর্মপরিবেশের উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত জিএসপি স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল থাকার কথা জানান তিনি।
জেনারেলাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেসের (জিএসপি) আওতায় বাংলাদেশ পাঁচ হাজার ধরনের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানি করতে পারত, যদিও এর মধ্যে দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক নেই।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার ইতমধ্যে ৬৭ জন কারখানা পরিদর্শক করেছে।
এছাড়া শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন করতে দেয়ার বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে বলে জানান তিনি।